cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
চীন থেকে সারা বিশ্ব। যতোই দিন যাচ্ছে হুহু করে বাংলাদেশে বাড়ছে করো’না আ’ক্রান্তের সংখ্যা, ভাড় হচ্ছে মৃ’ত্যুর মিছিল। শোকের মাতম হাসপাতালগুলোতে। শহরের ঘনবসতি জায়গায় করো’না আ’ক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলছে। এখন শহরকে ছাড়িয়ে করো’নার ভ’য়ানক থাবা গ্রাম অঞ্চলেও প্রবেশ করেছে।
গ্রামে নেই স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই, মাস্ক পরতে উদাসীন বেশিরভাগ সববয়সী মানুষ। করো’না সংক্রমণের প্রায়ই দেড় বছর পেরিয়ে গেলেও সচেতনতা বাইরে গ্রামের মানুষরা। অনেকে করো’নাভাই’রাস বিশ্বা’সীই নয়, তারা মনে করেন করো’না গুজব।
কথা হয় শেরপুরের সীমান্তবর্তী উপজে’লা ঝিনাইগাতী এর বেশ কয়েকজন গ্রামবাসীর সাথে। তারা জানান, গ্রামের প্রায়ই বেশিরভাগ বাড়িতেই জ্বর ও ঠান্ডার রোগী রয়েছেন, তাদের মধ্যে শি’শু ও বয়স্কদের অ’সুস্থতা বেশি। দীর্ঘদিন ধরেই জ্বরে আ’ক্রান্ত তারা, অনেকে আবার ঔষধ খেয়ে ভালো হয়ে যাচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গ্রামবাসী বলেন, গ্রামে কোনো করো’না নেই, করো’না গুজব, গজব। গ্রামের এমন বি’ভ্রান্তিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে গ্রামেগ্রামে নেই সচেনতার তেমন কোনো প্রচারণা।
লকডাউনকে উপেক্ষিত করে হাটবাজারে মানুষ চোখে পড়ার মতো, প্রশাসনকে ফাকি দিয়ে চলে দোকানপাট, বাজারগুলোতে থাকে মানুষের উপচে পরা ভিড়। কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছেনা মানুষের সমাগম, বাড়ছে করো’না আ’ক্রান্ত ও মৃ’তের সংখ্যা। শেরপুর জে’লার সব উপজে’লায় চিত্র একই রকম, প্রশাসনের সাথে মানুষের লুকোচু’রির এই খেলাই করো’না আরও ভ’য়ানক পরিস্থিতির মুখোমুখি দাড় করাবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
গ্রাম অঞ্চলের ফার্মেসীগুলোতে বেড়েছে জ্বরের রোগীর চাপ। ফার্মেসীর লোকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, মানুষের অন্যান্য রোগের তুলনায় জ্বর, ঠান্ডা কাশ এসব ঔষধের চাহিদা বেশি, এই চাপ করো’না সংক্রমণের জন্যেও হতে পারে।
শেরপুর এর জে’লা সিভিল সার্জন ডাঃ একেএম আনওয়ারুর রউফ বলেন, গ্রামের মানুষের মাঝে সচেতনতাবোধের কিছুটা অভাব রয়েছে। তবে ধীরেধীরে কিছু মানুষ সচেতন হচ্ছে এবং করো’না টেস্ট করাচ্ছে। গ্রামের মানুষের মাঝে জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগ করো’নার উপর্সগ হতে পারে। তিনি আরও বলেন জে’লায় শি’শুরা তেমন ঝুকিঁতে নেই। সবচেয়ে করো’না ঝুঁ’কিতে ৫০ উর্ধ্ব মানুষ। এ পর্যন্ত যারা করো’নায় মা’রা গিয়েছেন তারা সবাই বয়স্ক। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পাশাপাশি করো’নার উপসর্গ দেখা দিলে অনিহা না করে করো’না পরীক্ষা করানোর পরাম’র্শ তার।
৩১ জুলাই শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী শেরপুর জে’লায় মোট আ’ক্রান্ত ৩৫৬৬জন, সুস্থ হয়েছেন ২৫৯৫জন। জে’লায় বর্তমানে আ’ক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৯০০জন। হাসপাতা’লে কোভিড আ’ক্রান্ত ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৬০জন, আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন ৬২জন, জে’লায় করো’নায় মোট প্রা’ণ হারিয়েছেন ৭১জন।